Shahbagh splits over ‘approach’ of pressing demands

blackoutNow it’s going to be a genuine trouble for the government to stay “indifferent” over Jamaat-ban issue. Even though the Shahbagh Gonojagoron Moncho leadership has been soft in declaring programmes and on Tuesday declared new programmes to realise the demand for a ban on Jamaat, including submission of a memorandum to the prime minister on April 4 morning, the 21 other organisations differed and announced tougher demo — a march towards the PMO and laying siege to the office at 11am that day. Reports say the Gonojagoron Moncho expressed solidarity with the “March Towards PMO”.

Such dilemma and disagreement have been seen at the Shahbagh movement since the first night when the Bloggers and Online Activists Network (BOAN) leaders, who initiated the first demo on February 5, called off the first night programmes at 3am and declared a 4-hour break without consulting others. The BOAN top brass repeated this later too, by cancelling the non-stop sit-in at Shahbagh and declaring a 7-hour routine protest on February 14; many protesters but those BOAN activists stayed and the next evening, the sit-in resumed officially again after the killing of blogger-architect Ahmed Razib Haider. The mass gathering at Shahbagh and elsewhere in the country also opposed to the BOAN’s giving the government over a month to ban Jamaat-Shibir. The Shahbagh intersection was left open on February 21 after the leadership decided to spread the movement in different corners of the capital and in the divisional headquarters.

The latest aggravation [temporary] arises as the BOAN personnel have showed a similar “soft approach” towards the authorities despite the govt’s indifference to outlaw Jamaat with a view to stop the ongoing atrocities being undertaken by the radical Islamist party.

Activists of the 21 organisations were prepared Tuesday to hear something soft from Imran H Sarkar, spokesperson of the Gonojagoron Moncho, as they experienced earlier. They had preliminary meetings among themselves in the last two days to work out the tougher programme alternatives.

I, like the 21 organisations and million other people, won’t like to see the govt dillydallying over the issue like before as it could already ban Jamaat through an executive order for carrying out criminal activities in the name of protesting against the verdict of international crimes tribunals in the light of several existing laws.

It should be mentioned that the spokesperson Tuesday slammed the government for delaying in giving the much expected and rational announcement, and requested the prime minister to consider the spirit of Shahbagh.

Two groups — Shaheed Rumi Squad and Dhaka University Chhatra Odhikar Moncho — have already started hunger strike from Tuesday night.

Waiting, waiting, waiting…!!!

Comments

  1. probirbidhan এভাটার

    To know more about Bangladesh, the war crimes trials and the recent developments — from a relatively neutral perspective — read this Aljazeera story headlines: “Infographic: Turmoil over Bangladesh tribunal”

    http://www.aljazeera.com/indepth/interactive/2013/03/201332610941998639.html

  2. probirbidhan এভাটার

    বিরোধী দল এবং তাদের পক্ষের সংবাদ মাধ্যমের কাছে ‘সরকারি লোক’ হিসেবে চিহ্নিত ইমরান এইচ সরকার গণজাগরণ মঞ্চের দাবি বাস্তবায়িত না হওয়ায় সরকারের কড়া সমালোচনা করেছেন।

    2445
    9
    0
    মঙ্গলবার শাহবাগের সমাবেশে গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র বলেছেন, সরকার ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে চাইছে।

    জামায়াত নিষিদ্ধে গণজাগরণ মঞ্চের দাবি বাস্তবায়ন না হওয়ায় ইমরান সরকারের প্রতি এই কথা বলেন।

    সরকারের সমালোচনা করে তিনি আরো বলেন, “নতুন প্রজন্মের ছয় দফা দাবিকে, গণমানুষের দাবিকে উপেক্ষা করার যে স্পর্ধা সরকার দেখিয়েছে, তা নজিরবিহীন।”

    গত ২১ ফেব্রুয়ারির সমাবেশে গণজাগরণ মঞ্চ জামায়াত নিষিদ্ধের প্রক্রিয়া শুরু করতে ২৫ মার্চ পর্যন্ত সময় বেঁধে দেয়।

    ওই সময়সীমা উত্তীর্ণ হওয়ার পর ২৬ মার্চের সমাবেশ হয়, যাতে সরকারের সমালোচনা করেন ইমরান।
    ব্লগার অ্যান্ড অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট নেটওয়ার্কের আহ্বায়ন ইমরান শুরু থেকেই গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্রের দায়িত্ব পালন করছেন।

    পেশায় চিকিৎসক ইমরান দাবি করে আসছেন, তিনি কোনো রাজনৈতিক দল বা সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত নন।

    তবে গণজাগরণবিরোধীদের অভিযোগ, এক সময়ের রংপুর মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগের নেতা ইমরান বর্তমানে সরকার সমর্থক চিকিৎসকদের সংগঠন স্বাচিপের সদস্য।

    ইমরান বলেন, “২৬ মার্চের আগেই সংশোধিত আইনের অধীনে যুদ্ধাপরাধ ও গণহত্যায় নেতৃত্বদানকারী সন্ত্রাসী শক্তি জামায়াতে ইসলামী বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ করার লক্ষ্যে আইনি প্রক্রিয়া শুরুর দাবি জানিয়েছিল গণজাগরণ মঞ্চ।

    “কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, আল্টিমেটামের সময় পেরিয়ে গেলেও সরকারের টনক নড়েনি।”

    ইমরান বলেন, জামায়াতকে নিষিদ্ধ করা ও এর প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইন ও ১৯৯৯ সালের সন্ত্রাসবিরোধী আইনে পদক্ষেপ নেয়ার সুযোগ থাকলেও সরকার কোনো ব্যবস্থাই নেয়নি।

    “আইনের স্পষ্ট দিক নির্দেশনা থাকা সত্বেও সরকার ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের চেষ্টা করছে। গণজাগরণ মঞ্চের এই দাবিকে বারবার পাশ কাটিয়ে সরকার কি প্রকারান্তরে গণমানুষের প্রাণের দাবিকেই উপেক্ষা করছে না?”

    জামায়াতের নিবন্ধন বাতিলে সম্প্রতি হাই কোর্টের কার্যতালিকায় আগের একটি রিটের বিষয়টি উল্লেখ করে তিনি বলেন, “… এই রিটের মাধ্যমে জামায়াতের নিবন্ধন যদি বাতিলও হয়, তবুও এই দেশবিরোধী দলটি রাজনৈতিক দল হিসাবে অপকর্ম চালিয়ে যাবে।”

    গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলন এবং ব্লগারদের সম্পর্কে মিথ্যা তথ্য জড়িয়ে ধর্মীয় উস্কানিদাতা গণমাধ্যম ও ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নেয়ারও সমালোচনা করেন ইমরান।

    তিনি বলেন, “যুদ্ধাপরাধীদের একটি গণমাধ্যমের ধর্মীয় উস্কানিদাতা সম্পাদককে গ্রেপ্তারের জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বরাবর স্মারকলিপি দেয়া হলেও সরকার কোনো প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়নি।

    “ব্লগের ক্ষুদ্র গণ্ডি থেকে অবমাননাকর বিষয়গুলো যে গণমাধ্যম হীন উদ্দেশ্যে ছাড়ালো সেই গণমাধ্যমের বিষয়ে সরকার নিশ্চুপ।”

    “অথচ আমরা দেখলাম বাংলা ব্লগগুলো নিয়ন্ত্রণের জন্য সরকার প্রজ্ঞাপণ জারি করেছে। এ যেন শাক দিয়ে মাছ ঢাকারই নামান্তর।”

    যুদ্ধাপরাধের বিচারের জন্য গঠিত ট্রাইব্যুনালের প্রতি গণজাগরণ মঞ্চ শতভাগ শ্রদ্ধাশীল আছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশ্যে ইমরান বলেন, “আমরা প্রত্যাশা করি, আপনিও আমাদের চেতনার জায়গাটি বুঝবেন।”

    “আপনার কাছে গণজাগরণ মঞ্চের সবিনয় নিবেদন, যুদ্ধাপরাধীদের সর্বোচ্চ শাস্তি ও জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধের যে দৃঢ় দাবি তারুণ্যের হৃদয়ে শিখা অনির্বাণের মতো জ্বলছে আপনি তাকে এড়িয়ে যাবেন না।”

    http://bangla.bdnews24.com/bangladesh/article606716.bdnews

  3. probirbidhan এভাটার

    http://banglanews24.com/detailsnews.php?nssl=8e41dbdc7bc66d934fcfed041dac1acc&nttl=26032013184484
    ঢাকা: দেশব্যাপী সংখ্যালঘুদের বাড়িঘর, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও ধর্মীয় উপাসনালয়ে হামলার প্রতিবাদে ও অপরাধীদের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন ও সমাবেশ কর্মসূচির ডাক দিয়েছেন ঢাকায় কর্মরত সংক্ষুব্ধ সাংবাদিকরা।

    জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বুধবার বেলা ১১টায় এ মানববন্ধন ও সমাবেশ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হবে।

    উল্লেখ্য, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে গত ২৮ ফেব্রুয়ারি জামায়াতের নায়েবে আমির দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় ঘোষণার পর পরই সারা দেশে শুরু হয়েছে জামায়াত-শিবিরের সহিংস তাণ্ডব। হত্যা, নির্যাতন, জাতীয় পতাকা পোড়ানো, শহীদ মিনার ভাঙচুর, লুটপাট, বোমা হামলা, অগ্নিসংযোগ, ভাংচুরসহ নানা ধরনের নাশকতায় বসতবাড়ি, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, যানবাহন, রাষ্ট্রীয় স্থাপনাসহ বহুমাত্রিক ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে দুর্বত্তরা এবং এখনো এর ধারাবাহিকতা অব্যাহত রয়েছে। তবে এই সহিংসতার বেশি শিকার হয়েছে এ দেশের সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠী। দেশের বিভিন্ন স্থানে তাদেরকে হত্যা, নির্যাতন, লুন্ঠন ও ভাংচুরের পাশাপাশি একের পর এক ধ্বংস করা হচ্ছে তাদের ধর্মীয় উপাসনালয় তথা মন্দির ও পূজামণ্ডপগুলো। ক্ষতিগ্রস্ত অনেক এলাকার সহিংসতা ১৯৭১ সালের বর্বতাকেও ছাপিয়ে গেছে।

    এসব ঘটনার প্রতিবাদে এবং অপরাধীদের গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি, ক্ষতিগ্রস্তদের উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ ও সার্বিক নিরাপত্তা প্রদানের দাবিতে ঢাকায় কর্মরত বিভিন্ন গণমাধ্যমের কর্মীরা এ মানববন্ধন ও সমাবেশের আয়োজন করেছে।

    একই দাবিতে সমাবেশ থেকে পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।

    সমাবেশে সাংবাদিক ও রাজনৈতিক নেতারা ছাড়াও বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার প্রতিনিধিসহ বিশিষ্ট নাগরিকরা সংহতি প্রকাশ করে বক্তব্য রাখবেন।

    এ কর্মসূচির সংগঠক পিটিবি নিউজ ডটকমের প্রধান সম্পাদক আশীষ কুমার দে ও দৈনিক জনকণ্ঠের স্টাফ রিপোর্টার রাজন ভট্টাচার্য মানববন্ধন ও সমাবেশে যোগ দিতে সকল গণমাধ্যম কর্মীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
    বাংলাদেশ সময়: ২১১০ ঘণ্টা, মার্চ ২৬, ২০১৩
    সম্পাদনা: অশোকেশ রায়, অ্যাসিসট্যান্ট আউটপুট এডিটর- eic@banglanews24.com

  4. M. Omiyo Muhammad (@munrobi) এভাটার

    Only Shaheed Rumi Squad (not Dhaka University Chhatra Odhikar Moncho) — has started hunger strike.

  5. probirbidhan এভাটার

    এই লড়াই আমাদের চালিয়ে যেতে হবে।
    অনেকেই আসছেন। অনশনের সাথে যোগ দিচ্ছেন এক বেলা দুই বেলার জন্য। অনেকেই বলছেন রাতে থাকবেন।

    শহীদ রুমী স্কোয়াড কোন বড় শক্তি না। শুধুমাত্র কর্মসূচীর যৌক্তিকতা ও সাধারণ জনগণের শক্তির উপর ভরসা রেখে আমরা এই আমরণ অনশন শুরু করেছি। আপনারা ফেসবুকে ব্লগে সমর্থণ দিয়ে আমাদের যে গতি দিয়েছেন, শক্তি যুগিয়ে যাচ্ছেন তাদের প্রতি আমাদের অকুন্ঠ কৃতজ্ঞতা…

    কিন্তু, এই অনশনে যদি হাজারে হাজারে তরুণ-তরুণী সর্বস্ব নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়তেই হবে। আমরা জানি, একটা সূক্ষ্ম রেখা আছে, আপনারা তার ঠিক ওপারে অপেক্ষা করছেন সঠিক মুহূর্তের জন্য, ঝাঁপিয়ে পড়ার জন্য।

    আমরা ডাক দিবো। প্রস্তুত হোন!

  6. probirbidhan এভাটার

    শহীদ রুমী স্কোয়াড
    প্রেস রিলিজ

    শহীদ রুমী স্কোয়াড এর জামাত-শিবির নিষিদ্ধের দাবীতে আমরণ অনশনের ১৫ ঘন্টা

    জামাত-শিবিরকে নিষিদ্ধ ঘোষণার দাবীতে ২৬ মার্চ রাত ১০ টা ৩০ মিনিটে জাতীয় জাদুঘরের সামনে শহীদ রুমী স্কোয়াডের ডাকে শুরু হওয়া আমরণ অনশন কর্মসূচি পার করলো এর ১৫ তম ঘন্টা। গণজাগরণ মঞ্চের ২১ ফেব্রুয়ারির মহাসমাবেশ থেকে যুদ্ধাপরাধী দল হিসেবে জামাত-শিবিরের নিষিদ্ধের আইনি প্রক্রিয়া শুরু করার জন্য ২৬ মার্চ পর্যন্ত যে আল্টিমেটাম দেয়া হয়েছিলো, সরকার সেটি না মানায়, এবং এখনো পর্যন্ত এ ব্যাপারে কোন কার্যকরী পদক্ষেপ না নেওয়ায়, শহীদ রুমী স্কোয়াডের সাত তরুণ এই অনশন কর্মসূচীর সূচনা করেন। ২৭ মার্চ সকালে স্বতপ্রণোদিত হয়ে এই অনশনে যোগ দেন আরো দুজন; অনড় এই দাবীতে অনশনে যোগদানকারীর সংখ্যা এখন মোট নয় জন।

    সকাল দশটায় অনশনরত বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সাত তরুণের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন নারায়ণগঞ্জ থেকে আসা স্কুল শিক্ষক মোহাম্মদ আলিফ প্রধান এবং সাফি নামের একজন ব্লগার। ২৬ মার্চ রাতে এই কর্মসূচির সঙ্গে তাৎক্ষণিকভাবে সংহতি প্রকাশ করেন শহীদ জননী জাহানারা ইমাম স্কোয়াড, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা অধিকার মঞ্চ এবং সাংস্কৃতিক সংগঠন বোধন। এছাড়াও সকাল থেকে বিভিন্ন পেশার মানুষ সশরিরে এসে জানিয়েছেন তাদের সমর্থনের কথা। শহীদ রুমী স্কোয়াডের পক্ষ থেকে বিকেল পাঁচটায় সবাইকে সংহতির আহ্বান জানানো হচ্ছে; এই কর্মসূচির সঙ্গে যে যেভাবে তাদের সমর্থন জানাতে চান, তাদের জন্য উন্মুক্ত এই আহ্বান। এছাড়াও শাহবাগের আন্দোলনকারীদের পূর্ব নির্ধারিত কর্মসূচি হিসেবে সাড়ে ছয়টায় মশাল মিছিলে যোগ দেওয়ারও অনুরোধ জানানো হচ্ছে।

    আমরণ অনশনের ঘোষণা দেওয়ার সময় থেকেই শহীদ রুমী স্কোয়াড বিষ্ময়ের সঙ্গে লক্ষ করছে, অনেকেই এই কর্মসূচিকে গণজাগরণ মঞ্চের বিপক্ষে দাঁড় করাতে চাইছেন। তাদের সবার প্রতি স্কোয়াডের বক্তব্য হলো, ৫ ফেব্রুয়ারি, শাহবাগে গণজাগরণ আন্দোলন শুরুর সময় থেকেই অত্যন্ত সক্রিয়ভাবে মূলমঞ্চের প্রতিটি কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় পড়–য়া মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী তরুণ-তরুণীদের এই দলটি। শুধু তাই নয়, বিভিন্ন সময়ে আন্দোলনকে বেগবান করার স্বার্থে গণজাগরণ মঞ্চের কর্মসূচির সঙ্গে সম্পূরক হিসেবে নিজেদের উদ্যোগে বিভিন্ন কর্মসূচি হাতে নেয় দলটি; যার মধ্যে প্রজন্ম চত্বরে শহীদ জননী জাহানারা ইমামের প্রতিকৃতি স্থাপন ছিলো অন্যতম। গণজাগরণ আন্দোলনকে সেসময় বেগবান করার পেছনে প্রতিকৃতিটির অবদান যে অনেকখানি, এ ব্যাপারে এখন সন্দেহের অবকাশ নেই কারো। শহীদ রুমী স্কোয়াডের উদ্যোগ এবং দেশ-বিদেশের বিপুল সংখ্যক মানুষের সবধরণের সহযোগীতার ফলেই প্রতিকৃতিটি স্থাপন সম্ভব হয়েছিলো, এবং এটিকে চত্বরে স্থায়ীভাবে প্রতিষ্ঠার উদ্যোগও এরই মধ্যে নিয়েছে এই দলটি।

    স্কোয়াডের পক্ষ থেকে স্পষ্টভাবে জানানো হচ্ছে, আল্টিমেটাম না মানায় পরবর্তী সময়ের জন্য গণজাগরণ মঞ্চের তরফ থেকে যে সকল কর্মসূচির ঘোষণা দেওয়া হয়েছে, তার প্রতি পূর্ণ শ্রদ্ধা এবং সমর্থন দলটির আছে। বরাবরের মতোই প্রতিটি কর্মসূচিতে স্কোয়াডের প্রতিনিধিদের অংশগ্রহণ থাকবে সক্রিয়ভাবেই।

    আর তাই, আমরণ অনশনের যে কর্মসূচি দলটির পক্ষ থেকে পালন করা হচ্ছে, সেটি যে গণজাগরণ মঞ্চের কর্মসূচিগুলোর সম্পূরক, সেটিও জানানো হচ্ছে স্পষ্টভাবে। কোনভাবেই তাই এই কমূসূচি বা এই সংগঠনটিকে গণজাগরণমঞ্চের থেকে আলাদা কোন প্ল্যাটফর্ম হিসেবে না দেখার জন্যও অনুরোধ জানানো হচ্ছে।

    যুদ্ধাপরাধী সংগঠন এবং তাদের সহযোগী হিসেবে জামাত-শিবিরের রাজনীতি স্বাধীন বাংলাদেশ থেকে চিরতরে নিষিদ্ধ ঘোষণা করতে হবে। আমরা জানি, সরকারের সদিচ্ছা থাকলে সেটি যে কোন মুহুর্তে, যে কোন উপায়েই সম্ভব। আর তাই আমাদের এই প্রাণের দাবীর পক্ষে আমসাদের অবস্থান অনড়, এবং এরই পরিপ্রেক্ষিতে অহিংস উপায়ে সর্বোচ্চ পর্যায়ের কঠোর প্রতিবাদের ভাষা হিসেবে আমরা বেছে নিয়েছি আমরণ অনশনকেই। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে এটি আমাদের গণতান্ত্রিক অধিকার এবং আমাদের আশা এতে সবার সমর্থন আমরা পাবোই।

    আন্দোলনের এই পর্যায়ে এসে তাই আমরা আজ বলতে চাই, বিজয়, নাহলে মৃত্যু- একমাত্র এই এই পথেই চূড়ান্ত লক্ষ্য অর্জন সম্ভব। আর তাই অহিংস উপায়েই দাবী আদায়ের সর্বোচ্চ কঠোর অবস্থান নিয়ে আজ আমরা রাজপথে; আশা আছে বিজয়ের, তবে মৃত্যুর ভয়ে এখন আর ভীত নই আমরা কেউ।

    সেঁজুতি শোণিমা নদী
    মুখপাত্র, শহীদ রুমী স্কোয়াড
    তারিখ: ২৭ মার্চ, ২০১৩
    যোগাযোগ-০১৭৬২১৫৮৯১৯

মন্তব্য করুন

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

bn_BDবাংলা
Powered by TranslatePress