এখানে দেশবরেণ্য (!) শিক্ষক-বুদ্ধিজীবী-সাংবাদিকরা রাজাকার শিরোমনি গোলাম আযমের নাগরিকত্ব ফিরিয়ে দেবার জন্য সরকারের কাছে আবেদন করে, যাদের মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী ও প্রাক্তন আইনমন্ত্রী শফিক আহমেদও আছে!
এখানে চিহ্নিত জামায়াতী যুদ্ধাপরাধীদের ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার জন্য তথাকথিত নিরপেক্ষ সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মী ও সংগঠন একজোট হয়।
এখানে গনতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য আলবদর নেতা কামারুজ্জামানের সাথে একই মঞ্চে বক্তব্য দেয় ডেইলি স্টার সম্পাদক মাহফুল আনাম আর খুশী কবিরেরা।
এখানে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সৃষ্টিকারী জামায়াতী আমার দেশ পত্রিকার ভাড়প্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের মুক্তির জন্য ১৬জন সম্পাদক বিবৃতি দেয়।
মত প্রকাশের স্বাধীনতার দাবীতে প্রগতিশীল শিক্ষক-সাংবাদিক-আইনজীবীরা জামায়াতী ও উগ্র-ইসলামিকদের সাথে একসাথে গলা মেলায়।
===আওয়ামীলীগ-বিএনপির দুমুখো চরিত্রের কথা তো সবারই জানা, তাই শুধু তথাকথিত মধ্যবিত্ত-সুবিধাবাদী শ্রেণীর কথাই বললাম===
রাজনীতি, ব্যবসা আর ধর্ম মিলে একটা আজব খাবার তৈরি হবে, এটাই স্বাভাবিক। হয় খাবে, নয়তো খাওয়াবে।
Leave a Reply
You must be logged in to post a comment.